গুচ্ছকবিতা – সুদর্শন প্রতিহার
(১)
সূর্য ওঠা থেকে ডোবা অবধি
তুমি উজ্জ্বলা হৃদমাঝারে …
কালির দোয়াতের সেই হামাগুড়ি
আজও পঁচিশ বছরের ছবি আঁকে ।
(২)
যে প্রশ্ন গুলো উত্তর খুঁজতে খুঁজতে
আজও প্রশ্ন হয়েই বেঁচে রয়েছে
সেখানেই তোমার অফিম মৃত্যু হয়েছিল ।
(৩)
যাকিছু থেকে গিয়েছিল … অসম্পূর্ন
সবই উড়িয়ে দিয়েছিলে
নস্টালজিক হওয়াতে…নেশার ঘরে ।
(৪)
যে মদিরা একটু একটু করে ভরে গিয়েছিল
সূর্যের খরস্রোতা আলোতে ,
তার ফসিল আজও বেঁচে আছে
অতীতের চকচকে বিবর্ণ পাতায় ।
(৫)
“তুমি রবে নীরবে…”-প্ল্যানচেটের ঘরে
মোমবাতির মিটিমিটি আঁধারে …
সাদা কাগজ ভরে উঠত ফোঁটাকেটে ।