চুরিবিদ্যার আখ্যান : প্রসঙ্গ ‘চোরের পাঁচালি’র পুথি – শুভাশিষ গায়েন

চুরিবিদ্যার আখ্যান : প্রসঙ্গ ‘চোরের পাঁচালি’র পুথি – শুভাশিষ গায়েন

‘চুরিবিদ্যা বড় বিদ্যা যদি না পড়ে ধরা’ প্রসিদ্ধ এই প্রবাদটির দৃষ্টান্ত হিসেবে গ্রাম বাংলায় বহু গল্প প্রচলিত আছে। বাংলার নানা প্রান্তে চৌর্যবৃত্তির উৎকর্ষতা এবং চোরের কৃতিত্ব সম্বন্ধে বহু আখ্যান ও রূপকথার প্রচলন আছে। এই চুরিবিদ্যাকে কেন্দ্র করে পাঁচালি রচিত হয়েছিল অষ্টাদশ শতকে। ‘সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা’য় চোরের পাঁচালি কাব্যের পুথি সম্পর্কে প্রথম আলোকপাত করেন চিন্তাহরণ চক্রবর্তী ১৩৪৫ বঙ্গাব্দে…

পুথি থেকে সম্পাদনা : প্রসঙ্গ ‘অন্নদামঙ্গল’ – শুভাশিষ গায়েন

পুথি থেকে সম্পাদনা : প্রসঙ্গ ‘অন্নদামঙ্গল’ – শুভাশিষ গায়েন

উনিশ শতকে বাঙালির সর্বাধিকজনপ্রিয় কাব্য ‘অন্নদামঙ্গল’। ছাপাখানার প্রথম যুগে সবচেয়ে বেশি মুদ্রিত হয়েছিল কাব্যটি। ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দেকাব্যটি রচিত হলেও মুদ্রণেরপ্রথম সুযোগ পায় ১৮১৬ খ্রিস্টাব্দে গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্যের হাত ধরে। তার আগে পর্যন্ত বাঙালি হাতে লেখা পুথি পড়ে ‘অন্নদামঙ্গল’ কাব্যের রস আস্বাদন করত। তারপর ১২২৪ বঙ্গাব্দে বা ১৮১৭-১৮১৮ খ্রিস্টাব্দে বিশ্বনাথ দেবের ছাপাখানায় ‘অন্নদামঙ্গল গ্রন্থান্তঃপাতী বিদ্যাসুন্দর’ মুদ্রিত হয়। ১২৩৫…